Rahimul Islam 8801750004111

মুন্নি ও সজীব ভাই-বোন। মুন্নি ছোট। সজীব বড়। কে বেশী দুষ্টু বলা মুশকিল। ওদের গৃহ শিক্ষক দুইদিনের বেশী টেকে না। শিক্ষককে মহা জ্বালাতন করে ওরা। ওদের পিতা শিক্ষক না পেয়ে পুরস্কার ঘোষণা করলেন। যে মুন্নি আর সজীবকে ঠিক মতো পড়া-লেখা করাতে পারবে তাকে বিশেষভাবে সম্মানিত করা হবে।
এক অভিজ্ঞ শিক্ষক ওদের পিতাকে আশ্বস্থ করলেন।
শিক্ষকঃ আপনি কোন চিন্তা করবেন না। ওদেরকে আমার দায়িত্বে ছেড়ে দিন।
পিতাঃ ধন্যবাদ মহাশয় । আশা করছি আপনি সফল হবেন।
শিক্ষক শুরু করলেন শিক্ষাদান। ওরা এমন দুষ্টু, প্রশ্নের সঠিক উত্তর জেনেও ভুলটা বলে ।
বোকা লোকটি বলল….সবাই বলা বলি করতাছে যে রমজান আইতাছে তাই বেড়া দিতেছি । যাতে রমজান আমার বাড়িতে আইতে না পারে । বাবারে যে কষ্ট দেয় রমজান ।
মুন্নি ও সজীব ভাই-বোন। মুন্নি ছোট। সজীব বড়। কে বেশী দুষ্টু বলা মুশকিল। ওদের গৃহ শিক্ষক দুইদিনের বেশী টেকে না। শিক্ষককে মহা জ্বালাতন করে ওরা। ওদের পিতা শিক্ষক না পেয়ে পুরস্কার ঘোষণা করলেন। যে মুন্নি আর সজীবকে ঠিক মতো পড়া-লেখা করাতে পারবে তাকে বিশেষভাবে সম্মানিত করা হবে।
এক অভিজ্ঞ শিক্ষক ওদের পিতাকে আশ্বস্থ করলেন।
শিক্ষকঃ আপনি কোন চিন্তা করবেন না। ওদেরকে আমার দায়িত্বে ছেড়ে দিন।
পিতাঃ ধন্যবাদ মহাশয় । আশা করছি আপনি সফল হবেন।
শিক্ষক শুরু করলেন শিক্ষাদান। ওরা এমন দুষ্টু, প্রশ্নের সঠিক উত্তর জেনেও ভুলটা বলে ।
স্যার মুন্নিকে প্রশ্ন করলেন,
: ৫+৭ কত বলতো?
: স্যার, আপনি জানেন না?
: জানি তো। তুমি বল কত?
: জানলে প্রশ্ন করেন কেন? আমাদের স্কুলের হ্যাড স্যার বলেছেন, জানা বিষয়ে প্রশ্ন করতে নেই।
শিক্ষক অবাক হয়ে যান । এই মেয়েকে সত্যিই পড়ানো কঠিন!
এবার সজীবকে জিজ্ঞেস করলেন,
: সজীব, ৫+৭ কত বলতো?
সজীব উত্ত দেয়,
: স্যার, আমি যদি জানতাম আপনার কাছে কি পড়তাম?
: ৫+৭ কত বলতো?
: স্যার, আপনি জানেন না?
: জানি তো। তুমি বল কত?
: জানলে প্রশ্ন করেন কেন? আমাদের স্কুলের হ্যাড স্যার বলেছেন, জানা বিষয়ে প্রশ্ন করতে নেই।
শিক্ষক অবাক হয়ে যান । এই মেয়েকে সত্যিই পড়ানো কঠিন!
এবার সজীবকে জিজ্ঞেস করলেন,
: সজীব, ৫+৭ কত বলতো?
সজীব উত্ত দেয়,
: স্যার, আমি যদি জানতাম আপনার কাছে কি পড়তাম?
শিক্ষক বুঝলেন এদেরকে টেবিলে বসিয়ে পড়ানো যাবে না। জিজ্ঞেস করলেন,
তোমাদের এখন কি করতে মন চায়?
: গাছ থেকে আম পাড়বো (মুন্নি উত্তর দেয় আর সজীব মাথা নাড়ে)।
শিক্ষক বললেন, “চল তাই হবে।” মুন্নি গাছে উঠে আম নিচে ফেলছে। স্যার সজীবকে বললেন,
: আমগুলো দুই ভাগ করে রাখো।
সজীব স্যারের কথা মত আমগুলো দুই ভাগ করে রাখলো । স্যার এবার সজীবকে বললেন,
: আম গুলো গুনে দেখো, কোন ভাগে কয়টি আম আর দুই ভাগে মোট কয়টি আম আছে?
গাছেরউপর থেকে মুন্নি চিৎকার দিয়ে বললো,
: বলিস না ভাইয়া ! স্যার তোকে যোগ অংক শেখাচ্ছে !!
তোমাদের এখন কি করতে মন চায়?
: গাছ থেকে আম পাড়বো (মুন্নি উত্তর দেয় আর সজীব মাথা নাড়ে)।
শিক্ষক বললেন, “চল তাই হবে।” মুন্নি গাছে উঠে আম নিচে ফেলছে। স্যার সজীবকে বললেন,
: আমগুলো দুই ভাগ করে রাখো।
সজীব স্যারের কথা মত আমগুলো দুই ভাগ করে রাখলো । স্যার এবার সজীবকে বললেন,
: আম গুলো গুনে দেখো, কোন ভাগে কয়টি আম আর দুই ভাগে মোট কয়টি আম আছে?
গাছেরউপর থেকে মুন্নি চিৎকার দিয়ে বললো,
: বলিস না ভাইয়া ! স্যার তোকে যোগ অংক শেখাচ্ছে !!
444h৪।
গ্রামে সবাই মিলে আড্ডা দিচ্ছে । আড্ডার এক পর্যায়ে সবাই বলছে রমজান আইস্যা পড়তাছে……..এক বোকা লোক একথা শুনছে……..সে শুনে বাড়ি গিয়ে তার বাড়ীর চারদিক একেবারে মিহি করে বেড়া দিচ্ছে । সবাই বলছে তুমি এভাবে বেড়া দিচ্ছো কেনো ।বোকা লোকটি বলল….সবাই বলা বলি করতাছে যে রমজান আইতাছে তাই বেড়া দিতেছি । যাতে রমজান আমার বাড়িতে আইতে না পারে । বাবারে যে কষ্ট দেয় রমজান ।
এক রোগী গিয়েছে ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তারঃ আপনার সমস্যা টি বলুন তো?
রোগীঃ কিছুই মনে থাকেনা ডাক্তার সাহেব।
ডাক্তারঃ একটু বিস্তারিত বলেন তো আপনার সমস্যার কথা। ঠিক বুঝলাম না।
রোগীঃ আপনি কী জানি জিজ্ঞেস করলেন, আবার জিজ্ঞেস করেন তো।
ডাক্তারঃ আপনার সমস্যা টি বলুন তো?
রোগীঃ কিছুই মনে থাকেনা ডাক্তার সাহেব।
ডাক্তারঃ একটু বিস্তারিত বলেন তো আপনার সমস্যার কথা। ঠিক বুঝলাম না।
রোগীঃ আপনি কী জানি জিজ্ঞেস করলেন, আবার জিজ্ঞেস করেন তো।
একবার ইংরেজি পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে সর্দারজির চোখ তো ছানাবড়া। তিনি রচনা পড়ে গিয়েছেন ‘মাই ফ্রেন্ড’ আর প্রশ্নে এসেছে ‘মাই ফাদার’। প্রশ্ন নিয়ে কিছুক্ষণ উসখুস করে ভাবতে লাগলেন, কী করা যায়? হুম্, পেয়েছি। বিষয়টা পানির মতোই সহজ মনে হচ্ছে। শুধু ফ্রেন্ডের জায়গায় ফাদার বসিয়ে দিলেই তো খেল খতম! তো এই ভেবেই সর্দারজি ইংরেজিতে ‘মাই ফাদার’ রচনা লেখা শুরু করলেন এভাবে, ‘আমার অনেক বাবা আছে, কিন্তু দারা সিং আমার খুব প্রিয় একজন বাবা। তিনি প্রায়ই আমাদের বাসায় আসেন। তাঁর সঙ্গে আমি অনেক খেলা করি। আমার মাও তাঁকে খুব পছন্দ করেন।’
রচনার একদম শেষে লিখে দিলেন, ‘অসময়ের বাবাই প্রকৃত বাবা।’
রচনার একদম শেষে লিখে দিলেন, ‘অসময়ের বাবাই প্রকৃত বাবা।’
-: ১০১ :-
প্রথম সর্দারজি: তুমি কখনো সুয়েজ খালের কথা শুনেছ?
দ্বিতীয় সর্দারজি: শুনব না আবার! এটা তো ছোট্ট বাচ্চাও জানে।
প্রথম সর্দারজি: হুম এই খাল পুরোটাই আমার বাবা খনন করেছিলেন।
দ্বিতীয় সর্দারজি: চাপাবাজি ছাড়ো, এটা কখনো হতেই পারে না। কিন্তু তুমি কি ডেড সির কথা জানো?
প্রথম সর্দারজি: কেন, কী হয়েছে তাতে?
দ্বিতীয় সর্দারজি: আরে বুদ্ধু, এত কিছু জানো, আর এটাই জানো না। আমার বাবাই তো ওটাকে মেরে ফেলেছিলেন।
————————————-
প্রথম সর্দারজি: তুমি কখনো সুয়েজ খালের কথা শুনেছ?
দ্বিতীয় সর্দারজি: শুনব না আবার! এটা তো ছোট্ট বাচ্চাও জানে।
প্রথম সর্দারজি: হুম এই খাল পুরোটাই আমার বাবা খনন করেছিলেন।
দ্বিতীয় সর্দারজি: চাপাবাজি ছাড়ো, এটা কখনো হতেই পারে না। কিন্তু তুমি কি ডেড সির কথা জানো?
প্রথম সর্দারজি: কেন, কী হয়েছে তাতে?
দ্বিতীয় সর্দারজি: আরে বুদ্ধু, এত কিছু জানো, আর এটাই জানো না। আমার বাবাই তো ওটাকে মেরে ফেলেছিলেন।
————————————-
-: ১০০ :-
একবার এক ট্র্যাফিক পুলিশ দেখে কী একটা অদ্ভুত জন্তুর পিঠে এক সর্দারজী বইসা মনের সুখে হেইলা দুইলা আইতেছে । পুলিশের কাছে আইসা সর্দারজী কয়, ওস্তাদ, এই জানোয়ারের জাত কী মামা?
এইটারে কয় জলহস্তী, তুমি এইটার পিঠে চড়লা ক্যামনে?
জলহস্তী? আমি ভাবছি এইটা বোধহয় স্থল-মহিষ । বাচপান কালে কতো চড়াইসি বাপের বাথানে! আমি হের নাম দিসি কাল্লু !
তুমি শিগগির এইটারে চিড়িয়াখানায় রাইখা আসো । নাইলে খবর আছে!
ঠিক হ্যায়, ওস্তাদ । অ্যাই কাল্লু! হ্যাট ! হ্যাট হ্যাট! চল্, চিড়িয়াখানায় যাই!
পরের দিন সেই পুলিশ দেখে ঠিক সেই সর্দারজী, ঠিক সেই কাল্লু থুক্কু জলহস্তীর পিঠে মহা আয়েশ কইরা আসতেছে ।
সর্দারের পো! তোমারে না গতকাল কইছি জানোয়ারটারে নিয়া চিড়িয়াখানায় যাইতে?
গেছিলাম তো ! কাল্লুর খুব পছন্দ হইছিল । আইজ যাইতেছি ওয়াটার কিংডমে ! অ্যাই কাল্লু! হ্যাট! হ্যাট! হ্যাট!
একবার এক ট্র্যাফিক পুলিশ দেখে কী একটা অদ্ভুত জন্তুর পিঠে এক সর্দারজী বইসা মনের সুখে হেইলা দুইলা আইতেছে । পুলিশের কাছে আইসা সর্দারজী কয়, ওস্তাদ, এই জানোয়ারের জাত কী মামা?
এইটারে কয় জলহস্তী, তুমি এইটার পিঠে চড়লা ক্যামনে?
জলহস্তী? আমি ভাবছি এইটা বোধহয় স্থল-মহিষ । বাচপান কালে কতো চড়াইসি বাপের বাথানে! আমি হের নাম দিসি কাল্লু !
তুমি শিগগির এইটারে চিড়িয়াখানায় রাইখা আসো । নাইলে খবর আছে!
ঠিক হ্যায়, ওস্তাদ । অ্যাই কাল্লু! হ্যাট ! হ্যাট হ্যাট! চল্, চিড়িয়াখানায় যাই!
পরের দিন সেই পুলিশ দেখে ঠিক সেই সর্দারজী, ঠিক সেই কাল্লু থুক্কু জলহস্তীর পিঠে মহা আয়েশ কইরা আসতেছে ।
সর্দারের পো! তোমারে না গতকাল কইছি জানোয়ারটারে নিয়া চিড়িয়াখানায় যাইতে?
গেছিলাম তো ! কাল্লুর খুব পছন্দ হইছিল । আইজ যাইতেছি ওয়াটার কিংডমে ! অ্যাই কাল্লু! হ্যাট! হ্যাট! হ্যাট!
————————————
-: ৯৯ :-
সর্দারঃ আমার মনে হয় ঐ মেয়েটা কালা, কানে শোনে না।
বন্ধুঃ কিভাবে বুঝলি?
সর্দারঃ আমি বললাম, তোমায় ভালবাসি, সে বলে কি না তার চপ্পলজোড়া নতুন।
সর্দারঃ আমার মনে হয় ঐ মেয়েটা কালা, কানে শোনে না।
বন্ধুঃ কিভাবে বুঝলি?
সর্দারঃ আমি বললাম, তোমায় ভালবাসি, সে বলে কি না তার চপ্পলজোড়া নতুন।
———————————-
-: ৯৮ :-
এক সর্দার ATM থেকে টাকা তুলছিল, লাইনের পেছনের সর্দার বলল, হা হা , তোমার পাসওয়ার্ড দেখে ফেলছি, চারটা এসটেরিক্স (****)।
প্রথম সর্দার বলল, হা হা, হা, না পার নাই, ভুল হইছে, ঐটা ২৩৭৮।
এক সর্দার ATM থেকে টাকা তুলছিল, লাইনের পেছনের সর্দার বলল, হা হা , তোমার পাসওয়ার্ড দেখে ফেলছি, চারটা এসটেরিক্স (****)।
প্রথম সর্দার বলল, হা হা, হা, না পার নাই, ভুল হইছে, ঐটা ২৩৭৮।
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হছে…………
প্রথম বন্ধু : জানিস দোস্ত, গত রাতে আমাদের বাসায় চোর এসে সব কিছু নিয়ে গেছে।
দ্বিতীয় বন্ধু : তা তুই চোরটাকে ধরতে পারলি না?
প্রথম বন্ধু : ধরেছিলাম তো কিন্তু তাকে ছেড়ে দিয়েছি। যেন সে পালিয়ে যেতে পারে।
দ্বিতীয় বন্ধু : (অবাক হয়ে) বলিস কী রে! তুই চোরটাকে ধরেও ছেড়ে দিলি কিন্তু কেন?
প্রথম বন্ধু : আমার মাথার বুুদ্ধি বাড়ানোর জন্য।
দ্বিতীয় বন্ধু : (আরও অবাক হয়ে)! তা চোরের সাথে তোর বুদ্ধির সম্পর্ক কী?
প্রথম বন্ধু : কেন তুমি শুনিসনি চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে।
প্রথম বন্ধু : জানিস দোস্ত, গত রাতে আমাদের বাসায় চোর এসে সব কিছু নিয়ে গেছে।
দ্বিতীয় বন্ধু : তা তুই চোরটাকে ধরতে পারলি না?
প্রথম বন্ধু : ধরেছিলাম তো কিন্তু তাকে ছেড়ে দিয়েছি। যেন সে পালিয়ে যেতে পারে।
দ্বিতীয় বন্ধু : (অবাক হয়ে) বলিস কী রে! তুই চোরটাকে ধরেও ছেড়ে দিলি কিন্তু কেন?
প্রথম বন্ধু : আমার মাথার বুুদ্ধি বাড়ানোর জন্য।
দ্বিতীয় বন্ধু : (আরও অবাক হয়ে)! তা চোরের সাথে তোর বুদ্ধির সম্পর্ক কী?
প্রথম বন্ধু : কেন তুমি শুনিসনি চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে।
No comments:
Post a Comment